Header Ads

কেলি ফসফরিকাম (Kali Phosphoricum ) [ কেলি ফস ] [Kali Phos.]

কেলি ফসফরিকাম (Kali Phosphoricum ) [Kali Phos.]

কেলি ফসফরিকাম (Kali Phosphoricum ) [ কেলি ফস ] [Kali Phos.]
কেলি ফসফরিকাম (Kali Phosphoricum ) [ কেলি ফস ] [Kali Phos.]
 অ্যান্টি সোরিক ও অ্যান্টি টিউবারকুলার 

ভিন্ন নাম - পটাশিয়াম ফসফেট
সাধারণ নাম- ফসফেট অফ পটাস 
সংক্ষিপ্ত নাম-  কেলি ফস ( Kali Phos) 

প্রস্তুত পদ্ধতি- কার্বোনেট অফ পটাস, অথবা পটাস হাইড্রেটের সহিত ফরসরিক অ্যাসিডের জলীয় দ্রব্য মিশ্রিত করিলে যখন ক্ষারধর্মযুক্ত হয়, তখনই উত্তাপ দ্বারা জলীয় ভাগ শুষ্ক করিয়া লইতে হয়। যদিও পরিশ্রুত সুরায় ইহা দ্রবীভূত হয় না, কিন্তু জলে অতি সহজেই গলিয়া যায়। মূল ঔষধ হইতে দুগ্ধশর্করা সহযোগে ইহার চুর্ণ প্রস্তুুত করিতে হয়। প্রথমে জলের সহিত মিশ্রিত করিয়া পরে অ্যালকোহল সহযোগে ইহার ডাইলিউশনও প্রস্তুত করা যায়। কিন্তু বাইওকেমিক চিকিৎসকেরা বটিকা বা চুর্ণাকারে ব্যবহার করেন।

ক্রিয়া- জীবনীশক্তি অক্ষুন্ন রাখিবার জন্য যে সমস্ত উপাদানের আবশ্যক, সেই সমস্ত উপাদানের প্রত্যেকেরই মধ্যে ফসফেট অফ পটাস বিদ্যমান রহিয়াছে। মস্তিস্ক, পেশী ও রক্তকণিকাসমূহের মধ্যে এই পদার্থ প্রভুত পরিমাণে বিদ্যমান থাকিলেও শারীরিক সকল প্রকার রস ও বিধান তন্তুসমূহের মধ্যে ইহা অল্পাধিক পরিমাণে বর্তমান রহিয়াছে। ইহার দ্বারাই টিশু ও অন্যান্য পদার্ঞের দৃঢ়তা সম্পাদিত হয়। এই পদার্থের অভাব হইলে মানব অধিক দিবস জীবিত থাকিতে পারে না। ইহা অক্সিজেন সরবরাহ করিবার সাহায্যও করিয়া থাকে। ইহা পচন নিবারক বলিয়া টাইফাস, টাইফয়েড ইত্যাদিতে নিস্তেজ অবস্থা আসিতে পারে না। অন্ডলালার সহিত মিশ্রিত হইয়া ইহা মস্তিস্কের পাংশুবর্ণ প্রস্তুত করিয়া থাকে। উক্ত পাংশুবর্ণ পদার্থ মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর প্রধান উপাদান। কেলি ফসের অভাব হইলে মানসিক অবসাদজনিত বিবিধ লক্ষণ ও স্নায়বিক দৌর্বল্য, এমনকি স্নায়ুর পক্ষাঘাত পর্যন্ত প্রকাশিত হয়। মানসিক অবসাদ, চিত্ত বিভ্রম, এমনকি উম্মাদ পর্যন্ত এই ঔষধে ভাল হয়। সকল প্রকার রোগীর ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত দৌর্বল্য ও  ধ্বংস দৃষ্ট হইলে কেলি ফসকেই প্রধান ঔষধ বলিয়া গণ্য করা হয়। সকল প্রকার স্রাবই অস্বাভাবিক দুর্গন্ধ প্রধান লক্ষণ।  ইহা ওলাউঠা পীড়ার প্রধান ঔষধ। কোন স্থান হইতে আলকাতরার ন্যায় কালচে রক্তস্রাব, ইহার আর একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ। 

চিন্তা করিবার কোষসমূহের মধ্যে কেলি ফসের অভাব হইলে নিরুৎসাহ, ভীতচিত্ত, উদ্বিগ্ন, স্মরণশক্তির অল্পতা, ক্রন্দন স্বভাব, সামান্য কারণেই বিরক্তি, সন্দিগ্ধচিত্ততা ইত্যাদি বিবিধ লক্ষণ প্রকাশ পায়। 

শাসক স্নায়ুতে ইহার অভাব হইলে প্রথমে নাড়ী ক্ষুদ্র ও দ্রুত হইয়া পরে বন্ধ হইয়া যায়। বোধক স্নায়ুতে ইহার অভাব হইলে স্পর্শানুভূতি না থাকিয়া পক্ষাঘাত উপস্থিত হয়। কেলি ফস স্নায়ুর উপর তীব্র ক্রিয়া প্রকাশ করে; এজন্য যাবতীয় স্নায়ুসংক্রান্ত রোগেই কেলি ফস প্রধান এবং একমাত্র ঔষধ।

সামান্য কারণেই বিরক্ত হওয়া, একটু গোলমাল করিলেই অসহিষ্ণু হইয়া পড়ে এবং তাহার কাজের গোলমাল হইয়া যায়। অত্যন্ত খিটখিটে স্বভাব। উদ্বিগ্ন, সন্দিগ্ধচিত্ত, বিনা কারণে ভয়, সকল বিষয়ে দুর্ভাবনা, পূর্বেই ভবিষ্যৎ বিপদ সম্বন্ধে নিশ্চিত করিয়া বসে, জীবনের অসার ভাগ দর্শন করে, নিরুৎসাহিত ও মেদামারা গোছের; সামান্য কার্যকে অতি কষ্টসাধ্য বলিয়া ধারণা করে। সর্বদাই মতিগতির পরিবর্তন হয়। ভবিষ্যৎ বিষয়ে স্বপ্ন দর্শণ করিয়া যেরূপ ভীত ও উদ্বিগ্ন হয়, অতীত বিষয় সম্বন্ধেও তদ্রুপ। অনর্থক বাসগৃহ ত্যাগ করিবার ভয়ে ভীত হয়; এইরূপ নানা ধারণার বশবর্তী হইয়া কষ্ট ভোগ করে। স্মরণশক্তি হ্রাস। লিখিবার সময় লোকের নাম, গ্রামের নাম, অথবা অন্য কোন  বিষয়ের নাম প্রায়ই ভুল করিয়া বসে; বানান ভুল হয় অথবা কোন শব্দই স্মরণ হয় না। ইহা শারীরিক ও মানসিক জড়ত্বের শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

পরিচায়ক লক্ষণ ( Characteristic Symptoms) - 

  1. সামান্য কারণেই বিরক্ত হওয়া, উদ্বিগ্ন, অকারণে ভীত হওয়া সকল বিষয়েই দূর্ভাবনা, অত্যন্ত খিটখিটে স্বভাব, নিরুৎসাহিতা, সামান্য কার্যকে অতি কঠিন বলিয়া ধারণা করা, নানাপ্রকার মিথ্যা কল্পনার উদয় হওয়া, বাসগৃহ ত্যাগ করিবার ভয়ে ভীত হওয়া, সমস্ত বিষয়েই মন্দ দিক দর্শন করা, সর্বদা মতিগতির পরিবর্তন হওয়া প্রভৃতি মানসিক লক্ষণ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। 
  2. অত্যন্ত অবসন্নতা, তেজোহীনতা ও অস্থিরতা। 
  3. স্মরণশক্তির হ্রাস। অতিশয় মানসিক পরিশ্রমবশতঃ মস্তিস্কের ক্লান্তি। 
  4. সংজ্ঞাহীনতা, বিড়বিড় করিয়া প্রলাপ বকা ( নেট্রাম মিউর), উচ্চ প্রলাপও থাকে ( ফেরাম ফস), মস্তিষ্কের কোমলতা, ডিলিরিয়াম ট্রিমেন্স। 
  5. নানাপ্রকার মানসিক বিকৃতি এবং সর্বপ্রকার উম্মাদের প্রধান ঔষধ। 
  6. দিবারাত্র দীর্ঘনিঃশ্বাস ত্যাগ, হিষ্টিরিয়া পীড়ায় পর্যায়ক্রমে হাসি কান্না। হিষ্টিরিয়া পীড়ায় একটা বল বা গোলার ন্যায় পদার্থ গলার নিকট উঠিতেছে বোধ হয়। 
  7. শোক, দুঃখ বা মানসিক বিকৃতিবশতঃ যে কোন পীড়া। 
  8. সামান্য কারণেই কাঁদিয়া ফেলা।
  9. স্নায়ুমন্ডলের অবসন্নতা ও দৌর্বল্যজনিত শিরঃপীড়া। অতিরিক্ত শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রমজনিত মাথাধরা। শিরঃপীড়া সহ অতিশয় ক্ষুধার উদ্রেক, নিদ্রহীনতা, চিন্তা করিবার ক্ষমতাহীনতা, মাথা ভার প্রভৃতি বিবিধ লক্ষণ প্রকাশ পায়। একাকী থাকিলে, সামান্য শব্দে, শয়নে ও মানসিক পরিশ্রমে বৃদ্ধি এবং ঈষৎ মস্তক সঞ্চালনে ও স্ফুর্তিজনক কার্যে হ্রাস। 
  10. অর্ধ শিরঃশূলের প্রধান ঔষধ। 
  11. সর্বপ্রকার এবং সর্বস্থানের পক্ষাঘাতের ইহাই প্রধান ঔষধ। 
  12. যে কোন স্থান হইতেই হউক না কেন, যদি আলকাতরার ন্যায় কাল, কালচে লাল, তরল ও জমাট বাঁধে না এবং সহজেই পচনশীল এরূপ রক্তস্রাব হয়, তাহা হইলে এই ঔষধ বিশেষ ফলপ্রদ।দুর্বল ও শিথিল প্রকৃতির ব্যক্তি দিগের সহজেই রক্তস্রাব।
  13. কেলি ফসের সর্বপ্রকার স্রাবেই অতিশয় দুর্গন্ধ থাকে। পুঁজ, মলে, লালায়, বমনে, রক্তে এবং কর্ণ, নাসিকা ওজননেন্দ্রিয়ের নিঃসৃত স্রাবে অসহনীয় দুর্গন্ধ থাকে। 
  14. ডিফথিরিয়া পীড়ায় অবসন্নাবস্থায় অতিশয় কার্যকরী। ডিফথিরিয়া পীড়ার পরবর্তী নানা প্রকার কুফল নিবারণে ইহার বিশেষ ক্ষমতা আছে। 
  15. অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম ও স্নায়বিক দৌর্বল্যবশতঃ অজীর্ণ পীড়া। অত্যধিক ক্ষুধার উদ্রেক। পেটফাঁপা। আহারের পর বমন বা তন্দ্রা। ভিনিগার বা ঠান্ডা পানীয় অতীব স্পৃহা। 
  16. অতিশয় দুর্গন্ধজনক কর্দমবৎ তরল মল। দুর্গন্ধজনক যে কোন বর্ণের মল। উদরাময় সহ অতিশয় ও অবসন্নতা। পায়খানার বেগ হওয়া মাত্রই তাড়াতাড়ি যাইতে হয়। মলদ্বারে পক্ষাঘাত ও হারিশ বাহির হওয়া। 
  17. কলেরায় চাউলে ধোয়া জলের ন্যায় বর্ণবিশিষ্ট দুর্গন্ধজনক ভেদই ইহার বিশেষত্ব। পতনাবস্থায় যখন চোখ মুখ বসিয়া যায়, নাড়ী দমিয়া যায়, সর্বাঙ্গ শীতল, প্রভূত ঘর্ম ইত্যাদি দুর্লক্ষণ প্রকাশ পায় তখন অত্যুৎকৃষ্ট। অতিসারিক ওলাওঠার ইহা অমোঘ। 
  18. মুত্রস্থলীর মুখরোধক পেশীর পক্ষাঘাতবশতঃ অসাড়ে প্রস্রাব। প্রস্রাবের বেগ ধারণে অসমর্থ। বালকদিগের শয্যামূত্রে উৎকৃষ্ট ( ফেরাম ফস সহ, কৃমিজনিত হইলে নেট্রাম ফস সহ)। 
  19. হস্তমৈথুন, অত্যধিক স্ত্রীসহবাস অথবা অন্য কোন কারণে অধিক বীর্যক্ষয়বশতঃ স্নায়বিক দৌর্বল্যে এই ঔষধ বিশেষ কার্যকরী। একেবারে বীর্যক্ষয় না হইলে সে সমস্ত পীড়া হয়। 
  20. বিনা উত্তেজনায় স্বপ্নদোষ, অথবা অত্যন্ত কষ্টজনক স্বপ্নদোষ। ধ্বজভঙ্গ পীড়া। 
  21. শারীরিক ও মানসিক দৌর্বল্যবশতঃ শীর্ণাঙ্গ রমণীদিগের মাসিক ঋতুস্রাব বিলম্ব। রোগিনীর স্বভাব খিটখিটে, সহজেই ক্রন্দনশীল ও অস্থির। ঋতুস্রাব স্বল্পপরিমাণে হয়। দুর্গন্ধজনক কালচে এবং সহজে জমাট বাঁধে না এরূপ তরল রক্তস্রাবই ইহার বিশেষত্ব। নড়াচড়ায় ও উপুর হইয়া শয়নে কষ্টের উপশম। 
  22. শ্বেতপ্রদরের স্রাব তীব্র, জ্বালাজনক, ক্ষত উৎপাদক (নেট্রাম মিউর) ও দুর্গন্ধজনক। 
  23. প্রসববেদনা অনিয়মিত, দুর্বল ও অকার্যকরী। রোগিনী অতিশয় উত্তেজিত, সহজেই ক্রন্দনশীল, ভীত এবং হতাশচিত্ত। ইহা সেবনে জরায়ুর বল বৃদ্ধি হইয়া সহজে প্রসব করায়। 
  24. বক্ষঃসংক্রান্ত রোগে ঘনঘন প্রশ্বাস পড়িতে থাকিলে অত্যুৎকৃষ্ট। সামান্য কিছু আহারের পর, পরিশ্রম করিলে ও নড়াচড়া করিলে পীড়ার বৃদ্ধি। রোগী অতিশয় দুর্বল ও অবসন্ন। গাঢ়, হরিদ্রাবর্ণ ও লবণাক্ত আস্বাদযুক্ত দুর্গন্ধময় শ্লেষ্মা। 
  25. হৃতপিন্ডের কোনপ্রকার পীড়ায় যখন হৃৎপিন্ডের স্পন্দর অনিয়মিত, নাড়ী দুর্বল, অনিদ্রা ও স্নায়বিক উত্তেজনা লক্ষিত হয়। 
  26. বাতে আক্রান্ত স্থান কঠিন, আড়ষ্ট ও টানিয়া ধরার ন্যায় হইলে; বেদনা বিশ্রামে ও অধিক সঞ্চালনে হ্রাসপ্রাপ্ত হয়। এই সঙ্গে স্নায়বিক লক্ষণ থাকিলে অধিকতর উপযোগী। 
  27. ইহা অনিদ্রা রোগের মহৌষধ। 
  28. স্নায়বিক দৌর্বল্যের ইহা অপেক্ষা উৎকৃষ্ট ঔষধ আর নাই। স্নায়বিক দৌর্বল্যবশতঃ যে কোন পীড়া। 
  29. জ্বরে যখন অত্যধিক উত্তাপ বৃদ্ধি পায়। সর্বপ্রকার মৃদু, অনিষ্টকর, সাংঘাতিক এবং অবসন্নকর জ্বরে অতিশয় ফলপ্রদ। মল অতিশয় দুর্গন্ধজনক এবং জিহ্বা শুষ্ক ও বাসি সরিষা বাটার ন্যায় লেপবিশিষ্ট। প্রলাপ থাকিলে। নাসিকা ও মলদ্বার দিয়া রক্তস্রাব। 
  30. সর্বপ্রকার লক্ষণই প্রাতঃকালে, অধিক সঞ্চালনে, শব্দে, গোলযোগে, বিশ্রামে ও নির্জনে বৃদ্ধি এবং সামান্য সঞ্চালনে, বহু লোকের সহিত বাস করিলে ও মানসিক প্রফুল্লতায় হ্রাস। 
বৃদ্ধিঃ প্রাতঃকালে, সন্ধ্যায়, রাত্রিকালে, ক্রমাগত অধিক সঞ্চালনে, গোলমালে, শব্দে, ঋতুর পূর্বে, নিদ্রার সময় ও পরে স্থিরভাবে থাকিবার পরে এবং একাকী থাকায় সর্বপ্রকার পীড়ালক্ষণের বৃদ্ধি। অধিকাংশ রোগই বিশ্রামকালে খারাপ হয়। সাধারণতঃ শীতল বায়ুতে, শীতকালে, শীতল স্থানে অবস্থান করায়, ভিজা আবহাওয়ায়, সহবাসের পর এবং আহারের পর বৃদ্ধি পায়। রোগী শীতকাতরে-সর্বদাই শীতার্তবোধ। 

হ্রাসঃ ঋতুস্রাব আরম্ভ হইবার পর, উত্তাপে, সামান্য সঞ্চালনে, মানসিক প্রফুল্লতায় অনেক লোকের সহিত একত্রে থাকিলে, অবনত হইলে শূলবেদনার এবং উপবেশনে কোমরবেদনার হ্রাস। 

শক্তিঃ 12X অধিকদিন ব্যবহার করা যায়।  
 
সতর্কতাঃ 6X ও তন্নিম্ন শক্তি ক্রমাগত অধিকদিন ব্যবহার করা সঙ্গত নয়।

[কেলি ফসফরিকাম (Kali Phosphoricum ) [ কেলি ফস ] [Kali Phos.] Best biocomic Remedy for anxiety, depression, Panic attach, insomnia, loss of memory, suspicious, fear,  worries, agoraphobia, brain fag due to over work, making mistake during writing, impatience, উদ্বিগ্ন, সন্দিগ্ধচিত্ত, বিনা করণে ভয়, শিরঃপীড়া, ম্যানিজাইটিস, উম্মাদ, চক্ষুপীড়া, পক্ষাঘাত, গলক্ষত, দন্তবেদনা, দন্তমাঢ়ীর রক্তস্রাব, রক্তস্রাব, স্বরভঙ্গ, বমন, ডিফথিরিয়া, পাকস্থলীর পীড়া, অজীর্ণ, উদরাময়, কলেরা, হাঁপানি, ক্ষয়কাশি, কাশি, হৃৎপিন্ডের পীড়া, মহুমূত্র, ক্যান্সার, স্ফোটক, বাত, হিষ্টিরিয়া, অনিদ্রা, জ্বর, দূর্বলতা, রক্তাল্পতা পীড়ায় অধিক ব্যবহার হয়] [শারিরিক ও মানসিক লক্ষণ থাকা জরুরী]

Also known as: K.P., KP, Kali Phos, Kali. Phos. বায়োকেমিক ঔষধ কেলি ফস, কালি ফস, 

1 টি মন্তব্য:

Blogger দ্বারা পরিচালিত.